রাত জাগা শহর, আছে পাহারায় ক্লান্ত ট্রাফিকের চিরনিদ্রায়। তোকে খুঁজি তবু মাঝে মাঝে বোবা ট্রাম লাইনের ধার ঘেঁষে একবার যদি একবার দাঁড়াস শুনে। আজও তবু তোরই অপেক্ষায় নোনা লেগে ডায়রীর শেষ পাতায়, নাবিকের হারানো কম্পাসে মাপা তোর হৃদয়। শহরের অলি-গলি বুক ছুঁয়ে রাত শেষে কান্নায় মুখ ধুয়ে, এলো চুলে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে লেখা শেষ চিঠি। উড়ে যাক তোর ঘামে ভেজা শেষ চিঠি আর মুঠো ভরা বিস্মৃতি হৃদয়ের আঁচে পুড়ে যাক। উড়ে যাক, যত ধূলো মাখা অভিমান আমি গাইব না আর এই গান, লেখা শেষ চিঠি উড়ে যাক, দূরে যাক উড়ে যাক, পুড়ে যাক, উড়ে যাক। রঙচটা নোনা দেয়াল লেখে গল্প নিজের খেয়ালে, কার্নিশ ছুঁয়ে ভোর নামে তোর চোখের আড়ালে। শেষ চিঠি নীল খামে ঘামে ভেজে চৌরাস্তার বাতিঘর, কতোবার দেখা তোর চোখে চেনা শহরের অবসর। আজও শুধু তোরই ঠিকানায় ঘামে ভেজা অস্থির বিছানায়, লিখে যাবো মৃত্যুর পরোয়ানা শুধু তোর নামে। শহরের অলি-গলি বুক ছুঁয়ে রাত শেষে কান্নায় মুখ ধুয়ে, এলো চুলে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে লেখা শেষ চিঠি। উড়ে যাক, তোর ঘামে ভেজা শেষ চিঠি আর মুঠো ভরা বিস্মৃতি হৃদয়ের আঁচে পুড়ে যাক. উড়ে যাক, যত ধূলো মাখা অভিমান আমি গাইব না আর এই গান, লেখা শেষ চিঠি উড়ে যাক, পুড়ে যাক তোর ঘামে ভেজা শেষ চিঠি। উড়ে যাক, তোর ঘামে ভেজা শেষ চিঠি আর মুঠো ভরা বিস্মৃতি হৃদয়ের আঁচে পুড়ে যাক. উড়ে যাক, যত ধূলো মাখা অভিমান আমি গাইব না আর এই গান, লেখা শেষ চিঠি উড়ে যাক, পুড়ে যাক তোর ঘামে ভেজা শেষ চিঠি।