বিধাতার তুমি এক অপূর্ব সৃষ্টি ফেরানো যায় না অপলক দৃষ্টি তার উপর রংধনু সাতরং প্রশাধন লভিয়াছ আনমনে প্রতিক্ষন তনমন অঙ্গে অঙ্গে যেন রুপ আর ধরে না বারো হাত শাড়ীতে অবয়ব ঢাকে না হাতের কাঁকন বাজে রিনিঝিনি কিনিকিনি মনে হয় সারাক্ষন দেয় যেন হাতছানি তবুও বলছো তুমি এভাবে কি দেখছো কোন সে নেশার ঘোরে পিছুপিছু ছুটছো ও বলে দুষ্টু আমি ও বলে দুষ্টু আমি, আমি নাকি নষ্ট লোক এদিক ওদিক যায় কেন আমার দুটি দস্যি চোখ আমি বলি চোখের কী দোষ, না দেখেই বা করবে কী দৃষ্টিটাকে সেন্সর করার নাই জানা যে পদ্ধতি না হয় আমি দেখলাম তোমায় না হয় আমি না হয় আমি দেখলাম তোমায় তাতে তোমার কী ক্ষতি পাঁচ ফুট শরীরে বারো হাত শাড়ী অঙ্গ ঢাকিতে তবে পাড়ে না মোর নারী এক প্যাঁচ দুই প্যাঁচ কোমড়েতে মারে প্যাঁচ তিন প্যাঁচ চার প্যাঁচ কুচি দিয়ে আরোও প্যাঁচ প্যাঁচাতে প্যাঁচাতে হলো দশ হাত পুরো শেষ বাকি থাকে দুই হাত, দুই হাত বাকি থাকে দুই হাতে বলো কী করে অঙ্গ ঢাকে বাকি থাকে দুই হাত, দুই হাত বাকি থাকে দুই হাতে বলো কী করে অঙ্গ ঢাকে পাঁচ ফুট শরীরে বারো হাত শাড়ী আমার প্রিয়ার রুপের বাহার আমার প্রিয়ার রুপের বাহার, আমারই তো অধিকার হাজার লোকের দুষ্ট চোখের করবে কি এর প্রতিকার তুমি কি এমন ফুল, হাজার অলির বিনোদন নিজেকে দেখো প্রশ্ন করে, বলে কী তোমারে এ মন এ কেমন লজ্জা তোমার এ কেমন এ কেমন লজ্জা তোমার ওরে ও লজ্জাবতী পাঁচ ফুট শরীরে বারো হাত শাড়ী অঙ্গ ঢাকিতে তবে পাড়ে না মোর নারী এক প্যাঁচ দুই প্যাঁচ কোমড়েতে মারে প্যাঁচ তিন প্যাঁচ চার প্যাঁচ কুচি দিয়ে আরোও প্যাঁচ প্যাঁচাতে প্যাঁচাতে হলো দশ হাত পুরো শেষ বাকি থাকে দুই হাত, দুই হাত বাকি থাকে দুই হাতে বলো কী করে অঙ্গ ঢাকে বাকি থাকে দুই হাত, দুই হাত বাকি থাকে দুই হাতে বলো কী করে অঙ্গ ঢাকে পাঁচ ফুট শরীরে বারো হাত শাড়ী