এই সেই বধ্যভূমি, এই সেই নরক দ্বার কুটিল এক দেবতার, কপৌরুষ অবিচার জানি আমি দোষী আত্মা, মনে তাই নিস্তব্ধতা তবু দেবতারই নরকে, থার্ড ডিগ্রির ব্যাভিচার নরক নরক কিছু বলো, কিছু ভাব, অন্ধ সুধীজন বিভেদেরই সব তামাশা তো বোদ্ধারা সব মুখে কুলুপ এঁটে চোখ ঢাকে রোদ চশমাতে মানি না এই সমাজের ভিত বিক্রি হয় এখানে রোজ যন্ত্রণা, আমাদের তাকে ঘিরে, গড়ে উঠেছে বিষবৃক্ষ, অহংয়ের ইমারত ধ্বংস হোক, এ শিথিল জগৎ এই সেই প্রেতযোনি, এই সেই অন্ধকার অসামাজিক এক জীবনের, এক নির্ভিক অঙ্গীকার শুনি আমি আত্মক্রন্দন, ভুলে যাই মানব বন্ধন তবু আত্মারই কপালে, চার প্রহরের অত্যাচার